এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনী। কপিরাইট © ২০২৫
সাপ্তাহিক ইনকিলাব কর্তৃক সর্বসত্ব ® সংরক্ষিত
প্রকাশিত:
১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে। অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, ট্রাম্প রেস্টুরেন্টে প্রবেশ করার পর কিছু সময় বিক্ষোভকারীদের দিকে তাকিয়ে মাথা নাড়েন ও হালকা হাসেন। তবে কোনো মন্তব্য করেননি।
বিক্ষোভকারীদের হাতে ছিল ফিলিস্তিনি পতাকা, অন্যদিকে রেস্টুরেন্টের ভেতর থাকা কিছু মানুষ ‘ইউ-এস-এ! ইউ-এস-এ!’ স্লোগান দিতে শুরু করেন।
নারী অধিকারকেন্দ্রিক অ্যাকটিভিস্ট সংগঠন কোড পিংক জানিয়েছে, তারাই এই বিক্ষোভের আয়োজন করে। সংগঠনটি এক বিবৃতিতে জানায়,যখন ট্রাম্প, জেডি ভ্যান্স, মার্কো রুবিও, পিট হেগসেথরা স্টেক হাউজে ভোজন করছিলেন, তখন আমরা সেখানে দাঁড়িয়ে সত্যটা বলেছি ফ্রি ডিসি, ফ্রি প্যালেস্টাইন। ট্রাম্প আমাদের সময়ের হিটলার।
ঘটনাটি ঘটে হোয়াইট হাউজের কাছাকাছি অবস্থিত জো’স সীফুড, প্রাইম স্টেক এবং স্টোন ক্র্যাব রেস্টুরেন্টে। সেখানে ট্রাম্প তার মন্ত্রিসভার সদস্যদের নিয়ে রাতের খাবার খেতে যান।
ট্রাম্পের সঙ্গে ছিলেন, জেডি ভ্যান্স (মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট), মার্কো রুবিও (পররাষ্ট্র সচিব), পিট হেগসেথ (প্রতিরক্ষা মন্ত্রী), স্টিফেন মিলার (ডেপুটি চিফ অব স্টাফ), প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট এবং আরও অনেকে।
রেস্টুরেন্টে প্রবেশের আগে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেন, আমরা এখন ডিসির মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছি, যেখানে গত ২০ বছরে নিরাপত্তার অভাব ছিল। এখন এখানে প্রায় কোনো অপরাধ নেই।
তিনি আরও বলেন, কিছু মাস আগেও তিনি রাস্তায় এভাবে দাঁড়াতেন না। ট্রাম্পের দাবি অনুযায়ী, তার নেওয়া কড়া পদক্ষেপ, যেমন জাতীয় রক্ষী বাহিনী মোতায়েন ও ফেডারেল পুলিশ ব্যবস্থার আওতায় আনা ওয়াশিংটন ডিসিকে সেফ জোন হিসেবে গড়ে তুলেছে।